ইরমা গালাং এর প্রেমে পড়ে, তার চাচাতো ভাই যিনি বিবাহিত এবং সন্তান রয়েছে। যাইহোক, ইরমা এখনও আচ্ছন্ন এবং গালাং-এর জীবনে একমাত্র মহিলা হতে চায়। ইরমা গালাংয়ের স্ত্রীর কাছে কালো জাদু পাঠাতে শামানের কাছে আসে। তখন থেকেই শুরু হয় সন্ত্রাস। গালাংয়ের বাড়িতে রহস্যময় ঝামেলা, দখল এবং মৃত্যু ঘটেছে। যাইহোক, ইরমা যা আশা করেনি তা হল হুমকিটি তার নিজের জীবনকেও লক্ষ্য করে।

প্রথম চলচ্চিত্রটি ওজনুর সম্পর্কে ছিল, একজন সুন্দরী মহিলা যিনি কুদরেত নামে পরিচিত একজন ব্যক্তির প্রেমে পড়েছিলেন, যিনি তার চাচাতো ভাই। যখন তিনি জানতে পারলেন যে কুদ্রেত অন্য একজন মহিলা, নিসার সাথে [বৈধভাবে] বিয়ে করেছে, তখন ঈর্ষান্বিত ওজনুর নিসার বিরুদ্ধে কালো জাদু প্রকাশ করার জন্য একজন যাদুকরের সাহায্য চায়, শুধুমাত্র কুদরতের পরিবারকে অবর্ণনীয় সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। যাইহোক, যাদুবিদ্যা Öznur প্রভাবিত এবং যন্ত্রণা.

Siccin 2 Hicran এবং আদনান তাদের 1 বছরের সন্তানের সাথে সুখী বিবাহিত। প্রথম জন্মদিনে, হিকরান যখন রান্নাঘরে ছিল তখন বিরলকে একটি বিশাল আলমারির নীচে চাপা দেওয়া হয়েছিল। তিন মাস পর, কবরস্থানে, হিকরান তার সন্তানের সমাধির জন্য একা কাঁদছিলেন। তারপর সে দেখতে পেল যে দুটি কালো মহিলা তাকে দেখছে। বাড়িতে, আদনান তাকে দায়িত্বহীন মা হওয়ার জন্য অভিযুক্ত করে এবং সে তাকে ক্ষমা করতে পারবে না। প্রতিদিন হিকরান মৃত শিশুর জামাকাপড় ধুয়ে শুকিয়ে যেত কারণ সে মনে করে সে বেঁচে আছে। হিকরানের এক বন্ধু তার প্রতি করুণা করে এবং তাকে আবদুল্লাহ হোজ্জার সাথে দেখা করতে বলে কিন্তু সে অস্বীকার করে। হিকরান সেই নারীদের দ্বারা উদ্বিগ্ন হয় যারা খারাপ বলে মনে হয়েছিল এবং তিনি একবার হোজাহ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। হোজাহ বলেছেন যে তার ছেলে স্বর্গে ফেরেশতাদের সাথে আছে এবং সে একটি খারাপ জাদুতে আটকে আছে যার সাথে তার খালাদের যোগসূত্র রয়েছে। হিক্রান তার মায়ের বাড়ি যায় তার খালার খোঁজখবর নিতে। হিকরানের মা তাকে বর্ণনা করেছেন যে তার একটি বোন ছিল যার স্বামী ছিলেন একজন জুয়াড়ি এবং সে তার মেয়েদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। সেখানে, হিকরান থাকে এবং তার দাদীকে জানায় যে সে বিরলকে খুব মিস করেছে। পরের দিন, হিকরান খালার গ্রামে যায় আরও জানতে। আদনান তার সমাধিতে বিরল হারিয়ে আত্মহত্যা করেন। খালার বাড়ির ভিতরে, সে একটি পুরানো পুতুল পেয়েছিল যা সে রেখেছিল। হিক্রান আবার তার মায়ের কাছে গিয়ে খালার ছবি জিজ্ঞেস করল। হিকরান বাসায় ফিরে আদনানকে খুঁজতে থাকে কিন্তু তাকে পায়নি। উদ্বিগ্ন, সে আদনানের কর্মস্থলে তার সাথে দেখা করতে যায় কিন্তু তার সহকর্মী বলে যে সে কিছুদিন ধরে কাজে আসেনি। হিক্রান হোজ্জাহকে পুরানো পুতুলটি দেন তারপর তিনি দেখতে পান যে এর ভিতরে একটি চিট একটি খারাপ মন্ত্র লিখেছে। হোজাহ বলেছেন যে কেউ একজন আছে যে তার পরিবারকে ধ্বংস করার জন্য একটি রাক্ষস ডেকেছিল। সত্য জানতে হিকরান তার মায়ের কাছে গিয়ে দেখে তার দাদি সোফায় বসে আছে। তিনি প্রকাশ করেছেন যে নেকমিয়ে তার বোন জেহরার প্রতি ঈর্ষান্বিত। জেহরা তার প্রেমময় স্বামী রমজান এবং নয় এবং চার বছর বয়সী তার দুই সুন্দরী কন্যাকে নিয়ে খুশি। রমজান এমন একটি ছেলে চায় যে তার মেয়েদের রক্ষা করতে পারে। নেকমিয়ে যখন জানতে পারেন, তিনি তার বোনকে বলেছিলেন যে তার শাশুড়ি তাদের সাহায্য করতে পারেন। শাশুড়ি একটি চিট নিন, পুতুলে রাখুন এবং 41 বার সেলাই করলেন। তিনি বলেন, তারা আশ্বস্ত। তারা এটার জন্য আগ্রহী ছিল। কিছু দিন পর রমজান তার মেয়েদের চোখ বেঁধে কুড়াল দিয়ে হত্যা করে। তারপর তিনি জেহরাকে নামাযরত অবস্থায় হত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু তিনি পারেননি। স্ত্রীর সামনে ডিজেল লাগিয়ে নিজেকে পুড়িয়ে ফেললেন। জেহরা সাত মাস পরে হিকরানের জন্ম দেয় যা নেকমিয়ে এবং তার শাশুড়ি তাকে সাহায্য করে। নেকমিয়ে তার কাছ থেকে হিকরান চুরি করেছিল কারণ সে জীবাণুমুক্ত ছিল। প্রসবের পরপরই নেকমিয়ে জেহরাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। হিকরান দেখতে পান নেকমিয়ে তার কক্ষে মারা গেছে। হিকরান বাড়ি ফিরে তার স্বামী, সন্তান এবং তার খালার পরিবারকে দেখেন। এবং মুভিটি এই বলে শেষ হয় যে হিক্রান তার মৃত স্বামী এবং সন্তানের সাথে দুই মাস ধরে ছিলেন। পনের মাস পরে, হোজা মন্ত্র ভেঙেছে, হিক্রান আবার বিয়ে করেছেন।

2023 সালে, ইন্দোনেশিয়ার ফিল্ম প্রোডাকশন র‌্যাপি ফিল্মস, স্কাইমিডিয়া এবং লিগ্যাসি পিকচার্সের সাথে ইন্দোনেশিয়া অভিযোজনের ঘোষণা সিজিন-এর জন্য যা ইন্দোনেশিয়ায় 11 নভেম্বর 2023-এ মুক্তি পাবে, এছাড়াও মালয়েশিয়া, ব্রুনেই, কামবোতে রিলিজ থিয়েট্রিক্যাল ডিল পরিচালনা করে।

সন্ত্রাসের গল্প ইরমা তৈরি করেছিলেন যিনি তার নিজের কাজিন গালাং-এর প্রেমে পড়েছিলেন। গালাং, যার ইতিমধ্যেই একটি স্ত্রী এবং সন্তান রয়েছে, সে তাদের খুব ভালবাসে এবং ইরমাকে কেবল তার চাচাতো ভাই বলে মনে করে। অতএব, ইরমা গালাং-এর জীবনে একমাত্র মহিলা হতে চায় এবং এমনকি তাকে বিয়ে করতে চায়। একদিন, ইরমা গালাংকে বিয়ে করার জন্য সাহায্য চাইতে শামানের কাছে এসেছিলেন। তারপর শামান ইরমার অনুরোধ মেনে নেয়, যথা 5 রাতের আতঙ্কে গালাংয়ের স্ত্রীকে কালো জাদু পাঠিয়ে। গালাং এর স্ত্রীর দ্বারা অনুভূত সন্ত্রাস খুবই ভয়ানক ছিল, যেমন দখল, রহস্যময় ঝামেলা, আত্মহত্যার প্রচেষ্টা এবং শেষ পর্যন্ত গালাং এর বাড়িতে মৃত্যু ঘটেছিল। যাইহোক, এটিও অপ্রত্যাশিত ছিল যে এই সন্ত্রাস ইরমাকেও তাড়িত করেছিল।