সাবরিনা শুধুমাত্র এর গল্পেই জেমস ওয়ানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে, কিন্তু পরিচালক রকি সোরায়া যেভাবে গ্লাইডিং স্টেডিক্যাম শট ব্যবহার করে অস্বস্তির অনুভূতি তৈরি করে। সোরায়া তার মৃত মায়ের সাথে পুনঃসংযোগের জন্য ভানিয়ার অনুসন্ধানের দিকে মনোনিবেশ না করে, তবে মাইরার গল্প চালিয়ে যাওয়া এবং এখন তাদের বাড়িতে বসবাসকারী সত্তার প্রতি সে কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় তা চিত্রিত করার জন্য বেছে নেয়। ভানিয়ার প্রতি মাইরা যে ভালবাসা এবং সহানুভূতি অনুভব করে তা দেখানোর ক্ষেত্রে লুনা মায়া একটি ভাল কাজ করে, কারণ সে দ্রুত বুঝতে পারে আসলে কী ঘটছে। এবং অবশ্যই, সাবরিনা আপনাকে অনেক দিন ধরে তাড়া করবে একটি ভয়ঙ্কর কার্যকর প্রোডাকশন ডিজাইনের জন্য ধন্যবাদ — যদি Netflix এই মুভিটিকে যথেষ্ট লোকের সামনে রাখতে পারে, তাহলে হরর ওয়ার্ল্ডের একটি নতুন আইকন থাকতে পারে।

বর্ণনামূলকভাবে, সাবরিনা উভয়ই জিপ করে যদিও এর সেরা অংশ এবং দ্বিতীয়ার্ধে টেনে নেয়। দ্রুতগতির, উত্তেজনা সৃষ্টিকারী প্রথম অভিনয়ের পর, ফিল্মটি 40-মিনিটের চিহ্নের আগে ভুতুড়ে পুতুলের গল্প থেকে সুর পরিবর্তন করে প্যারানরমাল তদন্তকারীদের দ্য কনজুরিং-সদৃশ গল্পে রূপান্তরিত করে, যারা দম্পতিও। সাবরিনার সবচেয়ে ভীতিকর জিনিসটি হল তার চোখ সরানো বা অন্য চরিত্রের দিকে তাকানোর জন্য একটি চেয়ার ঘুরানো। প্রায়শই না, আমরা “ভূত” দেখছি, এত মেকআপে একজন ব্যক্তি এবং একটি ভয়ানক কৃত্রিম নাক, পরিবারকে আতঙ্কিত করছে।

আর এভাবে আগাতে থাকে গল্পের মূল কাহিনী