একটি যাত্রার সময়, আলপাগু খান এবং তার আল্পস একটি চীনা নেতৃত্বাধীন ফাঁদ দ্বারা অতর্কিত হয়, যাতে আলপাগু 249 আল্পসের খরচে বিজয়ী হয়। বালামির ইয়াবগু একজন চীনা সৈন্যের কাছে একটি নোট খুঁজে পান, যেটিতে তিলসিম হাতুন (আলপাগুর দ্বিতীয় স্ত্রী) এবং তার বাবা টয়গার খানকে আলপাগুর যাত্রা সম্পর্কে চীনকে অবহিত করার জন্য দায়ী হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং এর ফলে আলপাগুর সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। এর ফলে আলপাগু তার স্ত্রী তিলসিম, তার বাবা টয়গার খান এবং আক্কিজের বাবা ইভরেন আল্পকে হত্যা করে, যার ফলে আক্কিজ এবং তিলসিম এবং আলপাগুর প্রতিবন্ধী ছেলে বতুগাকে এতিম করে। বটুগা তখন শ্বাসরোধ করে মৃত্যুর হাত থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য পাগল হওয়ার ভান করে এবং আক্কিজ প্রতিশোধের শপথ নেয়। ১৫ বছর পর, আলপাগু তার চাচাতো ভাই বালামির ইয়াবগুর মেয়ে বাতুগার বিয়ের ব্যবস্থা করে। কিরসিসেকের হাত চাওয়ার পথে, আলপাগুকে আক্কিজ গুলি করে, যার ফলস্বরূপ দাগ জনগন গোষ্ঠির উপর অভিযান চালায় এবং আক্কিজ এবং অন্যান্য অনেক মেয়েকে বন্দী করে। আক্কিজ এবং বাতুগা ১৫ বছর আগে সংক্ষিপ্তভাবে মিলিত হওয়ার পর পুনরায় একত্রিত হয় এবং বাতুগা আক্কিজকে প্রকাশ করে যে সে আসলে পাগল নয়। আক্কিজ তখন প্রকাশ করে যে তিনি বাটুগাকে হুমকির সম্মুখীন হওয়ার কারণে পুরো কাউন্সিলের সামনে “দুই মাথাওয়ালা নেকড়ের থাবা”। আলপাগু আক্কিজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চলেছে যখন বাতুগা ঝড় তোলে, প্রকাশ করে যে সে পাগল নয়, এবং অবশেষে ১৫ বছর পর কথা বলছে। বাতুগা এবং আক্কিজ তখন প্রাসাদ থেকে পালিয়ে যায় এবং আলপাগু খানের সাথে দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়। এটাও প্রকাশ পেয়েছে যে তিলসিম হাতুন এবং তার বাবা বিশ্বাসঘাতক ছিলেন না, কিন্তু আলপাগুর প্রথম স্ত্রী উলাইজা তার ঈর্ষার কারণে তাকে ফাঁসিয়েছিলেন। অবশেষে ইতব্রাকলার আসার পর তারা শান্তি স্থাপন করে। তারপরে বাতুগা অবশেষে তার অক্ষম হাত এবং পা নিরাময় করতে সক্ষম হয় এবং আলপাগুর সাথে ইটব্রাকলারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নেতৃত্ব দেয়। আক্কিজ এবং বাতুগা একে অপরকে বিয়ে করার মাধ্যমে সিরিজের সমাপ্তি ঘটে এবং বাতুগাকে পশ্চিম গোক খানাতের ইয়াবগু হিসাবে নিযুক্ত করা হয়। তেমুর তেগিনকে গুলি করে হত্যা করা হয়, বাতুগা শেষ পর্বে উলাইজার হাতে নিহত হন, যিনি শেষ পর্যন্ত আক্কিজের হাতে নিহত হন। . আক্কিজ খান হয়ে উলাইজা পদে নিযুক্ত হয়। আক্কিজ বাচ্চা ছেলের জন্ম হয়।