আসমা নামের এক নারীকে নিয়ে এই সিনেমার গল্প, যে প্রথম তার বাগদত্তা দেবার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল। তিনি সত্যিই দুঃখিত কারণ তারা তাদের বিয়ের জন্য সমস্ত জিনিস প্রস্তুত করে এবং পরপরই আসমা বেইজিং ভিত্তিক একটি সংবাদমাধ্যমের সংবাদদাতা হিসেবে চাকরির প্রস্তাব গ্রহণ করেন তারপর তিনি চীনে যান। সেখানে সে তার বন্ধু সেকার ও রিদওয়ানের সাথে দেখা করে।
এবং বেইজিংয়ে তার জীবন শুরু হয়। পথে বাসস্টপে খুঁজতে খুঁজতে আসমা বিভ্রান্ত হয়ে পাশে থাকা বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস করার চেষ্টা করেন। দুর্ভাগ্যবশত মহিলা ইংরেজি বলতে পারেন না। হঠাৎ করে তিনি ঝংওয়েনকে সাহায্য করেছিলেন, মর্গান ওয়ে অভিনয় করেছিলেন (ওমজি তিনি খুব সুন্দর, তারা ভুল করে না একজন শিল্পী বেছে নিয়েছেন, ঠিক আছে এটি এড়িয়ে যান)। তিনি একজন চাইনিজ যিনি অনর্গল ইংরেজি বলতে পারেন যিনি আসমার পিছনে বসে তার প্রশ্ন শুনেছেন। তারপর তারা একে অপরের সাথে পরিচিত হয়। ঝংওয়েন চীনের কিংবদন্তি মেয়ে আশিমা সম্পর্কে কথা বলেছেন যার নাম আসমার সাথে বেশ মিল রয়েছে। তিনি তাকে কিংবদন্তীর একটি বই দিয়েছিলেন এবং প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে তিনি এটি একদিন তার জন্য পড়বেন।
দিনে দিনে তারা আরও কাছে আসছে। আসমা প্রায়ই ইসলামের সুন্দর নিয়মের কথা বলেন। এবং ঝং ওয়েন তাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে একদিন, তিনি তাকে ইউনানে আমন্ত্রণ জানাবেন, যেখানে কিংবদন্তিটি ঘটে। জীবনটা অনির্দেশ্য. আসমা অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাকে জাকার্তায় ফিরতে হয়। তাকে চীন সম্পর্কে সমস্ত কিছু ছেড়ে দিতে হয়েছিল।
একটি সুন্দর উক্তি যা আমি সর্বদা মনে রাখি:
“নিখুঁত ভালবাসা পেতে নিখুঁত পদার্থের প্রয়োজন নেই”
আপনি যদি এটি না দেখে থাকেন। আমি সত্যিই সুপারিশ. আপনার সময় মূল্য. কে জানে, হয়তো একদিন আপনি বেইজিং দেখার একটি দুর্দান্ত সুযোগ পাবেন এবং আপনি এর সংস্কৃতি সম্পর্কে কিছুটা জানেন। আমিন